কলাম
সংক্রামক রোগে সতর্কতা
পরিবেশ দূষণ যেমন জীবাণুর কর্মক্ষমতা বা সংখ্যা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে তেমনিভাবে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার-ক্ষমতা ব্যাপকভাবে হ্রাস করে।

বহুদলীয় গণতন্ত্রেই সমাধান
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত সেই সময়কার যাবতীয় রাজনৈতিক বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক তৎপরতায় ও গণতন্ত্রের প্রতি এই জনগোষ্ঠীর স্পৃহা ফুটে উঠেছিল।

খেলাপিদের না মেরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে
অংশীজনদের সঙ্গে পরামর্শ করে সরকারকে কাজ করতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে তা করাও হচ্ছে। অর্থ উপদেষ্টা বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানে যাচ্ছেন।

সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত
দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ। তা থেকে উত্তরণে জন্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে বসা, সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেওয়া—এই জায়গায় একটা বড় ধরনের ঘাটতি দেখা যাচ্ছে।

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে অর্থনীতিতে নিশ্চয়তা ফিরবে না
রেমিট্যান্সে একটা চাঙ্গাভাব আছে। রপ্তানি আয়ে ৮ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধি আছে। রিজার্ভও স্থিতিশীল রয়েছে।

শিল্প-কারখানা সচল রাখা জরুরি
আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনীতিকে বহুমুখী সংকটে ফেলে রেখে গেছে। এই পরিস্থিতি উত্তরণে বর্তমান সরকার উদ্যোগ নিয়েছে বটে, তবে এই মুহূর্তে ভ্যাট আরোপ করে স্ববিরোধী নীতিতে চলছে অন্তর্বর্তী সরকার।

জাতীয় স্বার্থ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সবার ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরি
বাংলাদেশের মানুষ যে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক সমাজের স্বপ্ন দেখে, সেটা তখনই সম্ভব হবে যখন রাষ্ট্রীয় নীতি পরিকল্পনা গ্রহণ ও এর বাস্তবায়নে ধর্ম ও জাতিনির্বিশেষে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা যাবে।

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সংস্কার: শ্বেতপত্র ও আমাদের করণীয়
কমিশনের শ্বেতপত্র দুর্নীতির যে ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে, সেটা আমাদের জন্য যেমন হতাশার তেমনি এই শ্বেতপত্রের সংস্কার প্রস্তাবনাগুলো সকলের মধ্যে একটি আশার সঞ্চারও করেছে।

রাজনীতিতে উত্তরাধিকার তৈরি করা সহজ হবে না
বংশপরম্পরায় শাসন বা ডাইনেস্টিক রুল ছিল রাজতান্ত্রিক যুগে দুনিয়াজুড়ে একটি শক্তিশালী শাসনব্যবস্থা। যে রাজবংশে সিংহাসনের উত্তরাধিকারী না থাকত, দুর্বল হয়ে যেত তাদের শাসন।

রাজনীতির আসল শক্তি জনগণ
রাজনীতি কথাটি উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চিন্তার জগতে আরো কিছু প্রাসঙ্গিক শব্দ হুড়মুড় করে ঢুকে পড়ে। এগুলো একটি আরেকটির সহযাত্রী, কখনো বা পরিপূরক।

অর্থ ও ক্ষমতার দাপট : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ
মূলত যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি-পথ অনুসরণ করে বাংলাদেশের আনুক্রমিক সরকারগুলো অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন করেছে, তার নাম ‘ইনভারটেড ইউ’ বা ‘কুজনেটস হাইপোথেসিস’।

গণতান্ত্রিক রূপান্তরের মাধ্যমেই হোক আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণ
‘আমার অধিকার নাই, আমার জমিজমা নাই। দরিদ্র মানুষ, ভিক্ষা করে খাই। আমরা কি এভাবে থাকতে পারি?’—একজন সাঁওতাল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী মায়ের হাহাকার।

রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কারের প্রশ্নে
হিন্দু সমাজের জাতিভেদ প্রথায় ‘জাতি’ কথাটির যে অর্থ, তার সঙ্গে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ‘জাতি’ কথাটির অর্থ এক রকম নয়। এই পার্থক্য সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারণা আমাদের অর্জন করতে হবে।

আমার স্বপ্ন বৈষম্যহীন রাষ্ট্র
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর তরুণসমাজ এখন বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশকে সত্যিকারের বৈষম্যহীন এক দেশ হিসেবে দেখতে চায় তারা।

বিএনপি মাইনাসের নীলনকশা
এ বছর নির্বাচন হবে নাকি রাজনীতিতে নতুন করে সংকট এবং সহিংসতা দানা বেঁধে উঠবে? বাংলাদেশ আবার রক্তাক্ত হবে কি না ইত্যাদি নানা প্রশ্ন নিয়েই নতুন বছরকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ।

সংবিধান সংস্কারে যে বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে
সবচেয়ে বেশী জরুরী সংবিধান প্রণয়ন বা সংস্কারে সমাজের সকল পক্ষের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা। সে ক্ষেত্রে রাজনৈতিক, ধর্মীয়, লিঙ্গীয়, নৃতাত্ত্বিক পরিচয়ের ভিত্তিতে প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে গণপরিষদ গঠন করা যায়। জন আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে গঠিত এ গণপরিষদের মাধ্যমে সংবিধান প্রণয়ন করাই সবচেয়ে উত্তম পন্থা হবে।
